প্রতিবেদক • ঢাকা
প্রকাশ: June 18, 2024, 11:59 p.m.মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য কোরবানি করা হয়। এটি ঐতিহাসিক গুরুত্ববহনকারী একটি ইবাদত যা আত্মত্যাগের মহৎ বার্তা বহন করে। নবী মুহাম্মাদ (সাঃ) হিজরতের পর প্রতি বছর কোরবানি করেছেন।
প্রাপ্তবয়স্ক, সুস্থ মস্তিষ্কসম্পন্ন, মুকিম মুসলিম নর-নারী, যাদের নেসাব পরিমাণ সম্পদ রয়েছে, তাদের উপর কোরবানি ওয়াজিব। নেসাব হলো:
হ্যাঁ, কোরবানির গোশত জমিয়ে রাখা জায়েজ। মদিনার প্রথম যুগে খাদ্য সংকটের কারণে রাসুলুল্লাহ (সাঃ) সাহাবীদের তিন দিনের বেশি গোশত জমিয়ে রাখতে নিষেধ করেছিলেন। পরবর্তীতে যখন খাদ্য সংকট কমে যায়, তখন তিনি আবার গোশত জমিয়ে রাখার অনুমতি দেন।
কোরবানি শুধুমাত্র মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য করা হয়। আল্লাহ তাআলা বলেন, "তাদের গোশ্ঠ বা রক্ত আল্লাহর কাছে পৌঁছায় না; বরং তাঁর কাছে পৌঁছায় তোমাদের তাকওয়া।" (সূরা হজ্ব: ৩৭)
কোরবানির গোশত নিজেরা খাওয়া, অন্যদের খাওয়ানো এবং জমা করে রাখা - সবই জায়েজ। তবে মনে রাখতে হবে, কোরবানির মূল উদ্দেশ্য হল মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করা।
1 month, 2 weeks
2 months, 1 week
3 months, 1 week
3 months, 1 week
3 months, 1 week