প্রতিবেদক • ঢাকা
প্রকাশ: Dec. 31, 2023, 11:56 a.m.সবকিছু ঠিক থাকলে কয়েক দিনের মধ্যেই তা ঘোষণা দেওয়ার কথা রয়েছে। এ কর্মসূচি সফল করতে মাঠ সাজাচ্ছে দলটি। সরকার পদত্যাগের একদফা এবং নির্বাচন বর্জন ও অসহযোগ আন্দোলনের লক্ষ্যে জনমত তৈরিতে সারা দেশে লিফলেট বিতরণ করা হচ্ছে। এতে সারা দেশে ব্যাপক সাড়া পেয়েছে দলটি। এছাড়া ভোটে কোনো ধরনের সহযোগিতা ও কেন্দ্রে যাওয়ার প্রমাণ পেলে নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে-এমন বার্তা দেওয়া হয়েছে সব সাংগঠনিক জেলায়। এজন্য মনিটরিংয়ে সংশ্লিষ্ট আসনের নেতাদের দায়িত্বও দেওয়া হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে এসব তথ্য।
জানা গেছে, ভোটের আগে টানা কর্মসূচি নিয়ে নেতাদের মধ্যে দুই মত রয়েছে। একটি পক্ষ বলছে, গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ কর্মসূচিতে যেভাবে সাড়া পড়েছে তাতে আরও কয়েকদিন একই কর্মসূচি দেওয়া হলে আন্দোলনে জনসম্পৃক্ততা আরও বাড়বে। সেক্ষেত্রে তারা ভোটের দিনসহ ৪ অথবা ৫ দিনের টানা ‘অলআউট’ কর্মসূচি চান। অসহযোগের মধ্যে তা হরতাল বা অবরোধ হতে পারে। তাদের যুক্তি, কম সময়ে সর্বশক্তি নিয়ে রাজপথে নামলে আন্দোলন সফল হবে।
বেশি দিন টানা কর্মসূচি থাকলে ধরপাকড় যেমন বাড়বে, তেমন জনগণ তা ভালোভাবে নাও নিতে পারে। আরেকটি পক্ষ, পহেলা জানুয়ারি থেকে টানা অবরোধ বা হরতালের পক্ষে। তবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।ভোটে কোনো প্রার্থীর পক্ষে কাজ বা কোনো ধরনের সহযোগিতার প্রমাণ পেলে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএনপি। ইতোমধ্যে এমন অন্তত ৩৫ নেতাকে বহিষ্কারও করা হয়েছে।
এমনকি ভোটের দিন নেতাকর্মীদের কেউ ভোটকেন্দ্রে গেলেও তা মনিটরিংয়ের ব্যবস্থা করেছে। আসনভিত্তিক নেতাদের দায়িত্ব দিয়ে বলা হয়েছে, দলীয় নেতাকর্মীরা কেউ ভোটে সহযোগিতা ও কেন্দ্রে গেলে তাদের নাম কেন্দ্রীয় দপ্তরে পাঠাতে। অথবা জেলা ও উপজেলা বা থানাসহ সংশ্লিষ্ট ইউনিটও ব্যবস্থা নিতে পারবে। এ নির্দেশনা বিএনপির পাশাপাশি অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের জন্যও দিয়েছে।
1 month, 2 weeks
2 months, 1 week
3 months, 1 week
3 months, 1 week
3 months, 1 week