বাংলাদেশের স্বাধীনতার উদ্ভব এবং বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে পুনর্বাসন ও উন্নয়ন

প্রতিবেদক • ঢাকা

প্রকাশ: June 21, 2024, 5:32 p.m.
বাংলাদেশের স্বাধীনতার উদ্ভব এবং বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে পুনর্বাসন ও উন্নয়ন

বাংলাদেশের জন্ম একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা হিসেবে পরিগণিত হয়েছে, যা বাংলাদেশের স্বাধীনতার পথে অনেকটা বেকার ছিল এবং এটির গড় জনপ্রিয়তা এবং শান্তি বিপ্লবের দিকে দিশালগ্নক অগ্রগতির জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় গড়ে তুলেছে। বাংলাদেশ ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বরে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে জন্মগ্রহণ করে।

এটি পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর আক্রমণকারী অভিযান, তাদের সহযোগী রাজাকার এবং আল-বদর বাহিনীর বিরুদ্ধে একটি বিশাল গণহত্যা অভিযানের প্রতিক্রিয়ার মাধ্যমে ঘটে। তবে, বাংলাদেশের জনগণের সমর্থন ও আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে ১৯৭০ সালের নির্বাচনে একটি স্বাধীন বাংলাদেশের মাধ্যমে জনগণের আশা ও আস্থা প্রকাশ করে।

স্বাধীনতা যুদ্ধের সময়ে আওয়ামী লীগ, যোগের মুজিব সরকার গঠন করে, উপজাতি লড়াইয়ে এগিয়ে যায়। তবে, পাকিস্তানি বাহিনীর উপাচার্য ও তাদের সমর্থক, রাজাকার এবং আল-বদর বাহিনী বাংলাদেশের মানুষের পক্ষে পাশাপাশি দাঁড়াতে পারেনি। এই সময়ের মধ্যে, শহীদ দুলাল চৌধুরী, শহীদ সালাউদ্দিন, শহীদ মানন্দ, শহীদ সুভাষ ও বাংলাদেশের অন্যান্য মুক্তিযোদ্ধা একাধিক শহীদি বিপ্লবের পথে প্রতিষ্ঠিত হন।

স্বাধীনতার পরে, ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি হিসেবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেশে ফিরে আসেন। তাঁর ঐতিহাসিক ভাষণে রাষ্ট্রপতি হিসেবে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ কাঠামোর একটি গুরুত্বপূর্ণ ইঙ্গিত দেন। তাঁর নেতৃত্বে দেশের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত করে যুদ্ধবিধ্বস্ত স্বাধীন বাংলাদেশ গঠনের বৃহত্তর চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হন। তাঁর দেশপ্রেম ও সততা বলে দেশের পুনর্গঠনে সফলভাবে ভূমিকা পালন করেছিলেন।

বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে, সরকার ব্যাপক পুনর্বাসন পরিকল্পনা পরিচালনা করে। এর জন্য আওয়ামী লীগের নেতা ও কর্মীদের নিয়ে ত্রাণ ও পুনর্বাসন কমিটি গঠন করা হয়। বৃহত্তর পরিকল্পনার অংশ হিসাবে, এই কমিটি মহিলাদের জন্য আশ্রয় প্রদান, মাত্র তিন বছরে যুদ্ধবিধ্বস্ত স্বাধীন বাংলাদেশ গঠনের বৃহত্তর চ্যালেঞ্জের সাথে মোকাবেলা করেছিল। পরিস্থিতি যখন অত্যন্ত কঠিন ছিল, তখনও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও আওয়ামী লীগের অন্তর্ভুক্ত নেতা ও কর্মীরা বাংলাদেশের উন্নয়নের পথে অগ্রগতি করেছিলেন।

বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি হিসেবে কাজ করেন এবং তাঁর অধীনে দেশটির পুনর্বাসন ও উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হয়। তাঁর নেতৃত্বে বাংলাদেশের প্রথম পঞ্চবর্ষীয় পরিকল্পনা পরিচালিত হয়, যা দেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে মন্তব্য করা হয়। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে সংসদ একটি সংসদ স্থাপন করা হয়, যা একটি ডেমোক্রেটিক দেশের স্থাপনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে মন্তব্য করা হয়। তাঁর নেতৃত্বে একটি জাতিসংঘের রাষ্ট্রপতি হিসেবে সম্মানিত হয়, যা প্রবল রাষ্ট্রপতি ও পরিপাটিত হয়। গণ সম্মতি সম্পর্য় নারা মজা সম্মতি

 


আরও পড়ুন