প্রতিবেদক • ঢাকা
প্রকাশ: May 18, 2024, 1:52 p.m.পশ্চিম সুমাত্রার চারটি জেলায় মৌসুমী বৃষ্টি, নদী তীর উপচে পড়া পানি এবং মাউন্ট মারাপির ঠান্ডা লাভার সম্মিলিত আঘাতে বিপর্যয় নেমে এসেছে। বন্যায় ৫২১টি বাড়িঘর, মসজিদ, ১৯টি সেতু ও প্রায় ৩২ হাজার হেক্টর জমি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
দেশটির জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সংস্থার মুখপাত্র আব্দুল মুহারি বার্তা সংস্থা এপিকে জানিয়েছেন কাদার ভেতর ও নদী থেকে উদ্ধারকারীরা ৬৭ জনের মরদেহ উদ্ধার করেছেন।২০ জন এখনও নিখোঁজ।আহত হয়েছেন ৪৪ জন।চার হাজারের বেশি মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নিয়েছেন।
ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় আর বৃষ্টি না হয় সেজন্য বিমান বাহিনীর উড়োজাহাজের সাহায্যে মেঘের ওপর লবণ ছিটানো। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা প্রধান সুহারিয়ান্তো জানিয়েছেন, ‘ক্লাউড সিডিং’ কার্যক্রমের উদ্দেশ্য ছিল ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় যাতে বৃষ্টি না হয় তা নিশ্চিত করা এবং অনুসন্ধান কাজ চালু রাখা। কর্তৃপক্ষ ২৫ মে পর্যন্ত জরুরি সাড়াদান কার্যক্রম অব্যাহত রাখবে।ইন্দোনেশিয়ার আবহাওয়া দপ্তর আগামী সপ্তাহে বৃষ্টি অব্যাহত থাকার পূর্বাভাস দিয়েছে।
মূল কারণ:
উদ্ধার ও ত্রাণ কার্যক্রম:
1 month, 2 weeks
2 months, 1 week
3 months, 1 week
3 months, 1 week
3 months, 1 week